
টেকনিক্যাল সমস্যা, যান্ত্রিক গোলযোগ আর রক্ষণাবেক্ষণের ঘাটতিতে বাজিতপুরে বিদ্যুৎ বিভ্রাট যেন এখন নিয়মিত ঘটনা। উপজেলার সরারচর সাবস্টেশনের ঘন ঘন সমস্যার কারণে প্রতিমাসেই লোডশেডিংয়ের শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। চরম দুর্ভোগে পড়ছেন ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থী ও রোগীরা।
সর্বশেষ ২৩ ও ২৪ জুন (রবি ও সোমবার), বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) কর্তৃপক্ষ বাজিতপুরে ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের ঘোষণা দেয়। এতে জনমনে তীব্র ক্ষোভ দেখা দেয়। ব্যবসায়ীরা জানায়, বিদ্যুৎ না থাকায় ফ্রিজিং পণ্য বিপুল পরিমাণে নষ্ট হচ্ছে, আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। শিক্ষার্থীদের ভাষ্যে—গরমে ও অন্ধকারে পড়াশোনা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। রোগীদের স্বজনরাও বলছেন, অক্সিজেন, নেবুলাইজারসহ জরুরি বৈদ্যুতিক চিকিৎসা সরঞ্জাম চালানো যাচ্ছে না বলে তারা জীবন-মরণ পরিস্থিতিতে পড়েছেন।
বিউবো বাজিতপুর দপ্তর জানিয়েছে, সাবস্টেশনের যন্ত্রপাতি অনেক পুরোনো, রক্ষণাবেক্ষণ পর্যাপ্ত নয় এবং অতিরিক্ত লোডের কারণে সমস্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। যদিও তারা প্রতি মাসেই কিছু সংস্কারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, কিন্তু তা যথেষ্ট নয় বলেই মনে করছেন ভুক্তভোগীরা।
এ অবস্থায় বাজিতপুরবাসীর একটাই দাবি—সরারচর সাবস্টেশনের দ্রুত আধুনিকায়ন এবং লোডশেডিং সমস্যার স্থায়ী সমাধান।
অন্যথায় এই দুর্ভোগ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন এলাকাবাসী।
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ২৩ জুন ২০২৫
টেকনিক্যাল সমস্যা, যান্ত্রিক গোলযোগ আর রক্ষণাবেক্ষণের ঘাটতিতে বাজিতপুরে বিদ্যুৎ বিভ্রাট যেন এখন নিয়মিত ঘটনা। উপজেলার সরারচর সাবস্টেশনের ঘন ঘন সমস্যার কারণে প্রতিমাসেই লোডশেডিংয়ের শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। চরম দুর্ভোগে পড়ছেন ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থী ও রোগীরা।
সর্বশেষ ২৩ ও ২৪ জুন (রবি ও সোমবার), বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) কর্তৃপক্ষ বাজিতপুরে ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের ঘোষণা দেয়। এতে জনমনে তীব্র ক্ষোভ দেখা দেয়। ব্যবসায়ীরা জানায়, বিদ্যুৎ না থাকায় ফ্রিজিং পণ্য বিপুল পরিমাণে নষ্ট হচ্ছে, আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। শিক্ষার্থীদের ভাষ্যে—গরমে ও অন্ধকারে পড়াশোনা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। রোগীদের স্বজনরাও বলছেন, অক্সিজেন, নেবুলাইজারসহ জরুরি বৈদ্যুতিক চিকিৎসা সরঞ্জাম চালানো যাচ্ছে না বলে তারা জীবন-মরণ পরিস্থিতিতে পড়েছেন।
বিউবো বাজিতপুর দপ্তর জানিয়েছে, সাবস্টেশনের যন্ত্রপাতি অনেক পুরোনো, রক্ষণাবেক্ষণ পর্যাপ্ত নয় এবং অতিরিক্ত লোডের কারণে সমস্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। যদিও তারা প্রতি মাসেই কিছু সংস্কারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, কিন্তু তা যথেষ্ট নয় বলেই মনে করছেন ভুক্তভোগীরা।
এ অবস্থায় বাজিতপুরবাসীর একটাই দাবি—সরারচর সাবস্টেশনের দ্রুত আধুনিকায়ন এবং লোডশেডিং সমস্যার স্থায়ী সমাধান।
অন্যথায় এই দুর্ভোগ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন এলাকাবাসী।
আপনার মতামত লিখুন