
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার গাজিরচর ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী মনিরের বাড়িতে জনতা উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার (২৪ জুন) আশপাশের গ্রামের শতাধিক মানুষ একত্র হয়ে মাদকবিরোধী স্লোগান দিতে দিতে মনিরের বাড়ির সামনে জড়ো হন। দীর্ঘদিন ধরে এলাকাবাসী মনিরের মাদক কারবার নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছিলেন।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, মনির মির্জাপুরে বসেই ইয়াবা, গাঁজা ও বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য বিক্রি করে আসছিল। তার বিরুদ্ধে একাধিকবার মৌখিকভাবে প্রশাসনকে জানানো হলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ফলে সাধারণ মানুষ বাধ্য হয়ে নিজেরাই ব্যবস্থা নিতে উদ্যত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিক্ষুব্ধ জনতা প্রথমে শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ শুরু করলেও মনিরের পরিবারের লোকজনের উসকানিমূলক আচরণে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে জনতা তার বসতঘর ও আশপাশের স্থাপনায় ভাঙচুর চালায়।
ঘটনার পর থেকে এলাকাজুড়ে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। তবে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে স্থানীয় প্রশাসনকে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে এলাকাবাসীর ভাষ্য, মাদকের বিরুদ্ধে এ সামাজিক প্রতিরোধ চলবে এবং অপরাধীদের রক্ষা করা হলে ভবিষ্যতে আরও কঠোর প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ২৪ জুন ২০২৫
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার গাজিরচর ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী মনিরের বাড়িতে জনতা উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার (২৪ জুন) আশপাশের গ্রামের শতাধিক মানুষ একত্র হয়ে মাদকবিরোধী স্লোগান দিতে দিতে মনিরের বাড়ির সামনে জড়ো হন। দীর্ঘদিন ধরে এলাকাবাসী মনিরের মাদক কারবার নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছিলেন।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, মনির মির্জাপুরে বসেই ইয়াবা, গাঁজা ও বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য বিক্রি করে আসছিল। তার বিরুদ্ধে একাধিকবার মৌখিকভাবে প্রশাসনকে জানানো হলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ফলে সাধারণ মানুষ বাধ্য হয়ে নিজেরাই ব্যবস্থা নিতে উদ্যত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিক্ষুব্ধ জনতা প্রথমে শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ শুরু করলেও মনিরের পরিবারের লোকজনের উসকানিমূলক আচরণে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে জনতা তার বসতঘর ও আশপাশের স্থাপনায় ভাঙচুর চালায়।
ঘটনার পর থেকে এলাকাজুড়ে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। তবে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে স্থানীয় প্রশাসনকে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে এলাকাবাসীর ভাষ্য, মাদকের বিরুদ্ধে এ সামাজিক প্রতিরোধ চলবে এবং অপরাধীদের রক্ষা করা হলে ভবিষ্যতে আরও কঠোর প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
আপনার মতামত লিখুন