রোববার, ২৪ আগস্ট ২০২৫
বাজিতপুর নিউজ

পাকুন্দিয়ায় নৌকাডুবিতে নিহতদের পরিবারের পাশে ইউএনও বিল্লাল হোসেন

পাকুন্দিয়ায় নৌকাডুবিতে নিহতদের পরিবারের পাশে ইউএনও বিল্লাল হোসেন

কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকাডুবিতে প্রাণ হারানো তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে উপজেলা প্রশাসন। শনিবার (৫ জুলাই) সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. বিল্লাল হোসেন সরেজমিনে গিয়ে চরটেকী গ্রামে নিহতদের পরিবারের খোঁজখবর নেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

এ সময় ইউএনও প্রত্যেক পরিবারকে কিছু শুকনো খাবারনগদ পাঁচ হাজার টাকা করে সহায়তা প্রদান করেন।

সহানুভূতির এই উদ্যোগে উপস্থিত ছিলেন চরফরাদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান, নিহত শিক্ষার্থী শাপলার বাবা মাঈন উদ্দীন, আবিরের বাবা হাবিব, জুবায়েরের বাবা মোমতাজ উদ্দীন এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

ইউএনও মো. বিল্লাল হোসেন বলেন, “নৌকাডুবিতে তিনটি পরিবারের যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে, তা অত্যন্ত মর্মান্তিক ও দুঃখজনক। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমরা প্রাথমিক সহায়তা দিয়েছি। ভবিষ্যতেও এই পরিবারের পাশে থাকার চেষ্টা করব।”

উল্লেখ্য, গত ১ জুলাই নয়জন শিক্ষার্থী মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে নৌকায় করে ব্রহ্মপুত্র নদ পার হচ্ছিল। পথে দুর্ঘটনায় তিন শিক্ষার্থী—শাপলা, জুবায়েরআবির নিখোঁজ হয়। পরদিন স্থানীয়দের সহযোগিতায় ২২ ঘণ্টা পর নদী থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ঘটনাটি এলাকায় ব্যাপক শোক ও বেদনার সৃষ্টি করেছে। স্থানীয়রা দুর্ঘটনাস্থলে একটি নিরাপদ পারাপারের ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।

বিষয় : কিশোরগঞ্জ পাকুন্দিয়া

আপনার মতামত লিখুন

বাজিতপুর নিউজ

রোববার, ২৪ আগস্ট ২০২৫


পাকুন্দিয়ায় নৌকাডুবিতে নিহতদের পরিবারের পাশে ইউএনও বিল্লাল হোসেন

প্রকাশের তারিখ : ০৬ জুলাই ২০২৫

featured Image

কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকাডুবিতে প্রাণ হারানো তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে উপজেলা প্রশাসন। শনিবার (৫ জুলাই) সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. বিল্লাল হোসেন সরেজমিনে গিয়ে চরটেকী গ্রামে নিহতদের পরিবারের খোঁজখবর নেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

এ সময় ইউএনও প্রত্যেক পরিবারকে কিছু শুকনো খাবারনগদ পাঁচ হাজার টাকা করে সহায়তা প্রদান করেন।

সহানুভূতির এই উদ্যোগে উপস্থিত ছিলেন চরফরাদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান, নিহত শিক্ষার্থী শাপলার বাবা মাঈন উদ্দীন, আবিরের বাবা হাবিব, জুবায়েরের বাবা মোমতাজ উদ্দীন এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

ইউএনও মো. বিল্লাল হোসেন বলেন, “নৌকাডুবিতে তিনটি পরিবারের যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে, তা অত্যন্ত মর্মান্তিক ও দুঃখজনক। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমরা প্রাথমিক সহায়তা দিয়েছি। ভবিষ্যতেও এই পরিবারের পাশে থাকার চেষ্টা করব।”

উল্লেখ্য, গত ১ জুলাই নয়জন শিক্ষার্থী মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে নৌকায় করে ব্রহ্মপুত্র নদ পার হচ্ছিল। পথে দুর্ঘটনায় তিন শিক্ষার্থী—শাপলা, জুবায়েরআবির নিখোঁজ হয়। পরদিন স্থানীয়দের সহযোগিতায় ২২ ঘণ্টা পর নদী থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ঘটনাটি এলাকায় ব্যাপক শোক ও বেদনার সৃষ্টি করেছে। স্থানীয়রা দুর্ঘটনাস্থলে একটি নিরাপদ পারাপারের ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।


বাজিতপুর নিউজ

প্রকাশক ও সম্পাদক: মোঃ মোশিউর রহমান আতিক | নির্বাহী সম্পাদক: মোহাম্মদ খলিলুর রহমান
কপিরাইট © ২০২৫ বাজিতপুর নিউজ । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত